ঈদুল আযহা মূলত আরবি বাক্যাংশ। এর অর্থ হলো ‘ত্যাগের উৎসব’। এই উৎসবের মূল প্রতিপাদ্য বিষয় হল ত্যাগ করা। এ দিনটিতে মুসলমানেরা ফযরের নামাযের পর ঈদগাহে গিয়ে দুই রাক্বাত ঈদুল আযহার নামাজ আদায় করে ও অব্যবহিত পরে স্ব-স্ব আর্থিক সামর্থ্য অনুযায়ী গরু, ছাগল, ভেড়া, মহিষ ও উট আল্লাহর নামে কোরবানি করে।
ঈদানা ( ঈদী : ঈদ বা উৎসব উপলক্ষে প্রদত্ত উপঢৌকন ও উপহার ) ও স্মিত হাসি
শেকোফ্তে শোদ্ গোলে ঈদ বা নমে খোরশীদ্
প্রস্ফুটিত হয়েছে ঈদ ( নওরোয / নববর্ষের বাসন্তী ) ফুল সূর্যের নামে
রাঙ্গে সেপীদে পশীদ্ বার দাশতে ওম্মীদ্
আশার উপত্যকায় শ্বেত শুভ্র বর্ণ ছিটিয়ে দিয়েছে
শখে বে শখে সার্ যাদ্ ঈদ্ বে গোলশানে তো
তোমার গুলশানের ( পুষ্প উদ্যান ) শাখায় শাখায় এসেছে ঈদের বান
বাহরেস্থনে শদী হ খাবারে দীদানে তো
স্ফুর্তি ও আনন্দের ঋতুরাজ বসন্ত ( বাহারিস্তান ) তব দর্শন বার্তা
কেলীদে বঘে ঈদেস্থন্ , গোলে খান্দীদানে তো
ঈদিস্তানের ( উৎসব লগ্ন ) বাগিচার প্রবেশদ্বারের চাবি কাঠি পুষ্পবত তব ওষ্ঠের হাসি
ঈদনে ভো লাবখান্দ্ , গোল বে গোল্ থা র নে
ঈদানা ( ঈদী : ঈদের উপহার ) ও মুচকি হাসি , ফুলে ফুলে সংগীত ( তারানা )
পিচিদে বে সাহ্ র শূরে অশে ক্ব নে
প্রেমের আবেগ ও উদ্দীপনা ছড়িয়ে পড়েছে মাঠে - প্রান্তরে
এই গোলে খোরশীদে মান
হে মোর সূর্যমুখী ফুল
মহে মানো ঈদে মান
আমার চাঁদ , আমার ঈদ ( নববর্ষের উৎসব )
রৌশানীয়ে জন্
প্রাণ দীপ্তি
ক্বেস্সেয়ে দীদান্ থোঈ
দৃষ্টি নন্দন তুমি
আর্যে শেনীদান্ থোঈ
যার কথা শোনা উচিত সে তুমি
এই শাকারেস্থন্
হে শকরিস্তান ( মিষ্টি মধুর পুষ্প উদ্যান )
খো শ মাদী এই গোল
স্বাগতম ( খোশ আমদেদ ) হে বসন্ত ফুল
বে বঘ হে য রন্
সহস্র বাগ - বাগিচায়
কে অমাদ্ পেয়ে থো
তোমার সাথে করেছে আগমন
হে য রন্ বা হ রন্
হাজারো বসন্ত
অনুবাদ : ইসলামী চিন্তাবিদ এবং গবেষক হুজ্জাতুল ইসলাম ওয়াল মুসলেমিন মুহাম্মদ মুনীর হুসাইন খান
৪ ফার্ভার্দীন , ১৪০০ সৌর হিজরী
২৩ - ৩ - ২০২১